Posts

কে জিওগ্রাফি (KGeography) কী?

 ভুগোল শেখার একটি টুল বা অ্যাপ্লিকেশন ।এটি কিছু দেশের ম্যাপ (মানচিত্র) সহ সেই দেশুলির বিভিন্ন বিভাগ, তাদের রাজধানী এবং তাদের জাতীয় পতাকাকে দেখায়। কে জিওগ্রাফি   • এটি সাত রকমভাবে ব্যবহার করা যায়, সেগুলির মধ্যে বেশিরভাগই হল গেমের (খেলার) মতাে। ব্যবহারের ধরনগুলি হল—  1 তুমি ম্যাপ (মানচিত্র)-পুলি ব্রাউজ করতে পারবে এবং ম্যাপের কোনাে অঞ্টলে ক্লিক করে সেই দেশের নাম, রাজধানী তােমাকে সেখানে ক্লিক করতে হবে। এবং পতাকা দেখতে পারবে। 2. খেলার মাধ্যমে আমাকে একটি ম্যাপের কোনাে স্কুলের নাম বলা হবে এবং 3 খেলায় তোমাকে একটি রাজধানীর নাম বলা হবে এবং তােমাকে অনুমান করতে হবে যে, মানচিত্রের কোন অংশে এটি থাকতে পারে। অনুমান করতে হবে এর রাজধানী কোটি। 4. খেলায় তােমাকে একটি অংশের নাম বলা হবে এবং তােমাকে 5 খেলায় তাকে মানচিত্রের কোনাে অ লের পতাকা দেখানো হবে, তােমাকে এর নাম জানাতে হবে। 6. খেলায় তােমাকে একটি ম্যাপের কোনাে অ্কলের নাম বলা হবে এবং তােমাকে তার পতাকা খুঁজে বার করতে হবে। 7 খেলায় তােমাকে মানচিত্রের একটি আউটলাইন দেখানাে হবে এবং তােমাকে একটি একটি করে ম্যাপের অংশ সেখানে বসাতে হবে। এটিও পড়ুন -  টার্মিন

ক্যাল্ক-এর বৈশিষ্ট্য

ক্যাল্ক-এর বৈশিষ্ট্য : > লিব্রে অফিস ক্যাল্ক Open Document (ODF), Excel (XLS), CSV (Command Separated Values) ছাড়াও বিভিন্ন রকমের ফাইল ব্যবহার করতে পারে। > ক্যাল্কে সর্বাধিক 1024 টি কলাম ব্যবহার করা সম্ভব। এই কলামগুলির নাম A থেকে শুরু হয়ে AMJ অবধি হয়। (A, B, ..Z, AA, AB, .AMJ) > ক্যাল্কে সর্বাধিক রাে-এর সংখ্যা হল 1048576 । ক্যাঙ্কের একটি স্প্রডশীটে সর্বমােট 2^30 (1,073,741,824)টি সেল ব্যবহার করা সম্ভব। কারণ স্প্রেডশীটে সেল সংখ্যা রাে এবং কলাম সংখ্যার গুণফলের সমান (230 = 2^20 x 2^২0) প্রতিটি সেল সেই কলামের নাম এবং রাে-এর সংখ্যাকে পাশাপাশি ব্যবহার করে চিহ্নিত করা হয়। B কলামের 11 নম্বর-এর সেলকে B11 বলে চিহ্নিত করা হয়। B11 সেই সেলটির সেল অ্যাড্রেস। ক্যাল্কে সর্বশেষ সেল অ্যাড্রেস হল AMJ1048576। একটি নতুন স্প্রেডশীটে তিনটি ওয়ার্কশীট থাকে। অর্থাৎ একটি নতুন ফাইলে তিনটি পৃথক কাজ করার জন্য তিনটি পৃথক শীট ব্যবহার করা সম্ভব। প্রয়ােজনমতাে আরও শীট যােগ করা সম্ভব। একটি স্প্রেডশীটে সর্বোচ্চ 256টি শীট ব্যবহার করা যায়।

ক্যাল্ক [Calc]-এ ডেটার ব্যবহার

ক্যাল্ক [Calc]-এ ডেটার ব্যবহার (Libre Office Calc) যে কাগজে রো এবং কলামের মাধ্যমে ডেটাকে সাজিয়ে রাখা হয় তাকে স্প্রেডশীট বলা হয়। কম্পিউটারে যে সমস্ত বৈদ্যুতিন স্প্রেডশীট ব্যবহার করার সফটওয়্যার আছে তার মধ্যে Libre Office Calc অন্যতম প্রধান। ক্যাঙ্ক ব্যবহার করে স্প্রেডশীটের মাধ্যমে ডেটাকে সেভ করে রাখা যায়। তাছাড়া বিভিন্ন গাণিতিক হিসাব, গ্রাফ ইত্যাদি করা সম্ভব। এটি একটি ওপেন সাের্স (Open source) সফটওয়্যার।

লিবরে অফিস রাইটার ব্যবহারের সুবিধা

1. এই অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার দ্বারা অতি সহজেই এবং কম সময়ে type করা text-কে edit করা যায়। 2. সংশােধনের প্রয়ােজনে সম্পূর্ণ Document-কে পুনরায় type না করে শুধুমাত্র প্রয়ােজনীয় কতকগুলি শব্দকে সংশােধন করলেই হয়। 3, পরিশ্রম ও সময় সাশ্রয় করে। 4. Text লেখার সময় বানান ভুল হলে সঙ্গে সঙ্গে তা দেখা যায় তাই বানানগত ভুল কম হয়। 5. কোনাে শব্দ মুছে গেলেও সেই শব্দকে সঙ্গে সঙ্গে ফিরিয়ে আনা যায়। 6. কোনাে document-এ নির্দিষ্ট কোনাে শব্দকে খুঁজে বার করতে Searching-এর সাহায্য নিয়ে সেই শব্দকে খুঁজে বার করা যায়।

লিব্রে অফিস রাইটার টিউটোরিয়াল

Image
ভূমিকা একটা রিপোর্ট বইয়ে কয়েকরকম পৃষ্ঠা রাখার দরকার হতে পারে। সবচেয়ে কমন হল একটা টপ/ফার্স্ট/কভার পেজ থাকে, তারপর সূচীপত্র-অ্যাকনলেজমেন্ট-অ্যাব্রিভিয়েশনস-ইত্যাদি দেয়ার জন্য কিছু পাতা থাকে তারপর মূল ডকুমেন্ট থাকে। মূল লেখার পূর্বের এই “ফ্রন্ট ম্যাটারস” বা প্রথম দিকের পৃষ্ঠাগুলোর নিচে রোমান সংখ্যা দিয়ে পৃষ্ঠা নম্বর দেয়া হয় (i, ii, iii, iv, v ... x, xi, ...) আর মূল লেখাতে আবার সাধারণ পৃষ্ঠা নম্বর (১, ২, ৩ ... ) দেয়া হয়। নিচের চিত্রে (চিত্র ১) বিষয়টা তুলে ধরা হল: লক্ষ্য করবেন যে চিত্রের নিচের দিকে বাম কোনায় ১/২৪ লেখা আছে, অর্থাৎ এই ডকুমেন্টে মোট ২৪টি পাতা আছে, যার প্রথম পাতাটি এখানে সিলেক্টেড (নীল বর্ডার) অবস্থায় আছে; এছাড়া এই ডিসপ্লেতে মোট ৮টি পৃষ্ঠা দেখাচ্ছে বাকীগুলো দেখতে স্ক্রল করতে হবে। চিত্র ১: একই ডকুমেন্টে বিভিন্ন রকম পৃষ্ঠার সন্নিবেশের উদাহরণ এই টিউটোরিয়ালে এই ধরণের পৃষ্ঠা তৈরীর কৌশল দেখবো। আগের টিউটোরিয়ালের চিত্র ২২ লক্ষ্য করলে সেটাতে সূচীপত্র সহ আপাতত ৩টি পৃষ্ঠা আছে লক্ষ্য করা যায়। ওটাতেই আমরা এই কৌশল প্রয়োগ করে যা করবো তা হল: ক) শুরুতে ১টি কভার পেজ, যার নিচে

লিব্রে অফিস ফাইনাল ভার্সন ইনস্টলেশন পদ্ধতি

লিব্রে অফিস ফাইনাল ভার্সন ইনস্টলেশন পদ্ধতি অবশেষে লিব্রে অফিস ফাইনাল ভার্সন মুক্তি পেল। আমরা ব্যবহারকারীরাও আরেকটি অফিস স্যুট ব্যবহারের সুযোগ পেলাম। কথা না বাড়িয়ে দেখি কি করে ইনস্টল করা যায় পিপিএ’র মাধ্যমে ও ডাউনলোড করে। টার্মিনালে পিপিএ যুক্ত করে ইনস্টলেশন প্রথমেই ওপেন অফিস আনইনস্টল করে নিন। তারপর লিব্রে অফিসের পিপিএ রিপোতে যুক্ত করে আপডেট করে নিন। sudo apt-get remove openoffice*.* sudo add-apt-repository ppa:libreoffice/ppa sudo apt-get update sudo apt-get install libreoffice আরো ভালো ডেস্কটপ ইন্টিগ্রেশনের জন্য নিচের দুটো লাইনের যে কোনটি টার্মিনালে চালাতে পারি: গ্নোমের জন্য- sudo apt-get install libreoffice-gnome কেডিইর জন্য- sudo apt-get install libreoffice-kde ওপেন অফিস রিমুভের সময় স্পেলচেকার ও ল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট প্যাকেজ মুছে গিয়ে থাকতে পারে। তাই নিচের কমান্ড চালিয়ে সেগুলো ফিরিয়ে আনা বুদ্ধিমানের কাজ। sudo apt-get install language-support-en ডাউনলোড করে ইনস্টলেশন এতো গেল টার্মিনালে কি করে কমান্ড চালিয়ে লিব্রে অফিস ইনস্টল করা যায় সেটা। যদি এত কষ্ট

টার্মিনাল এর পরিচিতি - Terminal

Image
টার্মিনাল নিয়ে টানাটানি মানুষজন লিনাক্সে আসতে চায়না যে কটা কারনে তার মধ্যে মনে হয় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত কারন হচ্ছে “ লিনাক্সে কোড লিখতে হয় “! সাধারন ব্যবহারকারিদের মধ্যে কমান্ড লেখার প্রতি একটা ভীতি সবসময়ই কাজ করে (হাসি দিয়ে লাভ নাই, আমি নিজেও এই জিনিসটাকে ভয় পেতাম)। অনেকে মাউস পয়েন্টারের পরিবর্তে এইসব কমান্ড লেখাকে মহারাজ মান্ধাতার সম্পত্তি মনে করে। ফলে মহারাজের আমলের জিনিসকে বাদ দিয়ে তারা মাউসের উপর বেশি মাত্রায় নির্ভরশীল। এটা দোষের কিছু না। যার যেটাতে সুবিধা সে সেটাই ব্যবহার করবে। এই বিষয়টা ধরতে পেরেই উবুন্টু গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের উপর এত বেশি জোর দিয়েছে যে, কোন নতুন ইউজার একলাইন কমান্ড না জেনেও তার সাধারন কাজগুলো মাউস ক্লিকে করে নিতে পারবেন। এবার নিশ্চয়ই আমার উপর ক্ষেপে উঠেছেন; নিশ্চয়ই মনে মনে বলছেন – তাহলে ভাই কেন টার্মিনাল নিয়ে খামাখা টানাটানি করছেন? বলছি, একটু সবুর করুন! কি এই টার্মিনাল? একটা উদাহরন দেই। মেডিক্যালে ডাক্তারদের মাঝে দুইটা ক্যাটাগরি থাকেঃ মেডিসিন আর সার্জারি। যারা মেডিসিনে থাকেন তারা কোন রকম কাটাকাটি ছাড়াই সব অসুখ সার